Мы х--и-----ор-ть с л---м-.
М_ х____ г_______ с л______
М- х-т-м г-в-р-т- с л-д-м-.
---------------------------
Мы хотим говорить с людьми. 0 My k-ot----ovo--tʹ s-l-u-ʹm-.M_ k_____ g_______ s l_______M- k-o-i- g-v-r-t- s l-u-ʹ-i------------------------------My khotim govoritʹ s lyudʹmi.
আপনি কি আপনার স্থানীয় ভাষাকে ভালবাসেন?
তাহলে আপনার উচিত ভবিষ্যতে এটি উৎযাপন করা!
এবং এই উৎযাপন আপনি ২১শে ফেব্রুয়ারী করতে পারেন!
কেননা ২১শে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।
২০০০ সাল থেকে প্রতিবছর এই দিনটি উৎযাপন করা হচ্ছে।
দিনটি ইউনেস্কো কতৃক ঘোষিত।
জাতিসংঘের একটি সংস্থা ইউনেস্কো।
ইউনেস্কো জাতিসংঘের বিজ্ঞান, শিক্ষা ও সংস্কৃতি সংশ্লিষ্ট সংস্থা।
মানবজাতির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ধরে রাখার প্রচেষ্টা করে ইউনেস্কো।
ভাষাও একটি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য।
তাই ভাষাকে অনুশীলন ,সুরক্ষা এবং উন্নীত করতে হবে।
ভাষাগত বৈচিত্রতার স্মরণোৎসব করা হয় ২১ ফেব্রুয়ারী।
ধারণা করা হয় পৃথিবীতে ৬,০০০ থেকে ৭,০০০ ভাষা রয়েছে।
এর অর্ধেক ভাষায় আজ হুমকির সম্মুখীন।
প্রতি দু’সপ্তাহ অন্তর একটি করে ভাষা চিরতরে হারিয়ে যায়।
তবুও প্রত্যেক ভাষাই জ্ঞানের একটি বিশাল ভান্ডার।
একটি জাতির জ্ঞান সমৃদ্ধ হয় তার ভাষাতে।
জাতীয় ইতিহাসের প্রতিফলন হল ভাষা।
ভাষা অভিজ্ঞতা ও ঐতিহ্যের সংমিশ্রণ ।
তাই, স্থানীয় ভাষা এক একটি জাতির স্বকীয় উপাদান।
কোন ভাষা বিলুপ্ত হলে শুধু শব্দগুলোই হারিয়ে যায় না।
এই সব কিছু স্মরণ করা হয় ২১ ফেব্রুয়ারী।
ভাষার মর্ম মানুষকে বুঝতে হবে ।
সুতরাং, ভাষাকে কিভাবে রক্ষা করতে হবে তা মানুষকে ভাবা উচিৎ।
তাই, আপনি দেখান যে আপনার ভাষা আপনার কাছে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ।
সম্ভবত আপনি এটাকে কেক বানাতে পারেন?
এবং মুখরোচক লেখাও দিতে পারেন এটাতে।
এবং অবশ্যই এটি আপনার মাতৃভাষায়।