з---ня--е-к- -- -----лі
з п_________ д_ н______
з п-н-д-е-к- д- н-д-е-і
-----------------------
з панядзелка да нядзелі 0 seradas_____s-r-d-------serada
М- -----ем-т---кі-п-ць----н.
М_ п______ т_____ п___ д____
М- п-а-у-м т-л-к- п-ц- д-ё-.
----------------------------
Мы працуем толькі пяць дзён. 0 su--tas_____s-b-t-------subota
বর্তমানে পৃথিবীতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভাষা হল ইংরেজী।
ইংরেজীর সাহায্যে সবাই একে অন্যের সাথে ভালভাবে যোগাযোগ করতে পারে।
অন্যান্য ভাষাও এই লক্ষ্যে পৌঁছাতে চায়।
উদহারণস্বরূপ কৃত্রিম ভাষা।
কিছু উদ্দেশ্য নিয়ে কৃত্রিম ভাষা সৃষ্টি করা হয়েছে।
পরিকল্পনা অনুয়ায়ী এভাষা নকশা করা হয়েছে।
কৃত্রিম ভাষা অনেকগুলো ভাষার উপাদন নিয়ে গঠিত।
যাতে যত বেশী সম্ভব মানুষ এটি শিখে।
প্রত্যেকটি কৃত্রিম ভাষার উদ্দেশ্য হল আন্তর্জাতিক যোগাযোগ।
সবচেয়ে জনপ্রিয় কৃত্রিম ভাষা হল স্পেরান্তো।
১৮৮৭ সালে ওয়ার্সে এটির জন্ম।
এটার জনক লুডউইক এল. জামেনহোফ।
তিনি মনে করতেন সকল সামাজিক অস্থিতিশীলতার সৃষ্টি হয় যোগাযোগের সমস্যা কারণে।
সবাইকে এক জায়গায় আনার জন্য তিনি একটি একক ভাষা তৈরী করতে চেয়েছিলেন।
এই ভাষা দিয়ে লোকে একই পর্যায়ে একে অন্যের সাথে কথা বলবে।
উনার ছদ্মনাম ছিল ড. স্পেরান্তো যার অর্থ আশাবাদী।
এটা দিয়ে আমরা বুঝতে পারি উনার স্বপ্নকে উনি কতটা বিশ্বাস করতেন।
কিন্তু বৈশ্বিক ভাষার ধারনাটি অনেকটা সেকেলে।
বর্তমানে অনেক কৃত্রিম ভাষা উদ্ভব হয়েছে।
এসব ভাষা সহনশীলতা ও মানবাধিকারের মত লক্ষ্যের সাথে সম্পৃক্ত।
১২০ দেশের ভাষাভাষী এসপারান্তোতে দক্ষ।
তারপরও স্পেরান্তো নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছে।
যেমন, ৭০% শব্দ এসেছে রোমান ভাষা থেকে।
শুধু তাই নয়, স্পেরান্তোর গঠন খানিকটা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগুলোর মত।
এটার ভাষাভাষীরা চিন্তা ধারা একে অন্যের সাথে বিনিময় করে বিভিন্ন সমাবেশ ও ক্লাবে।
সভা ও বক্তৃতার আয়োজন ও করা হয়।
আপনি কি কিছু স্পেরান্তো শুনতে চান?
Ĉu vi parolas Esperanton? – Jes, mi parolas Esperanton tre bone!