ο-Α-γουσ-ος
ο Α________
ο Α-γ-υ-τ-ς
-----------
ο Αύγουστος 0 A-r--ios,-Mái-s, k-i--o-niosA________ M_____ k__ I______A-r-l-o-, M-i-s- k-i I-ú-i-s----------------------------Aprílios, Máios, kai Ioúnios
ο-Σ-πτ------ς
ο Σ__________
ο Σ-π-έ-β-ι-ς
-------------
ο Σεπτέμβριος 0 A--í--o-,-Máios----i Io-n--sA________ M_____ k__ I______A-r-l-o-, M-i-s- k-i I-ú-i-s----------------------------Aprílios, Máios, kai Ioúnios
ο-Ο-τ--ρ-ος
ο Ο________
ο Ο-τ-β-ι-ς
-----------
ο Οκτώβριος 0 A-r--i--, M------ka--I-ún--sA________ M_____ k__ I______A-r-l-o-, M-i-s- k-i I-ú-i-s----------------------------Aprílios, Máios, kai Ioúnios
বর্তমানে পৃথিবীতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভাষা হল ইংরেজী।
এটা বিশ্বব্যাপী শেখানো হয় এবং অনেক দেশের সরকারী ভাষা।
পূর্বে, ল্যাতিন এই ভূমিকা পালন করত।
প্রাচীন রোমানরা ল্যাতিন ভাষায় কথা বলত।
তারা ছিল ল্যাতিয়ামের বাসিন্দা, রোম ছিল তাদের কেন্দ্রস্থল।
রোমান সাম্রাজ্যের সাথে সাথে এই ভাষা পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত হয়।
প্রাচীন পৃথিবীতে ল্যাতিন অসংখ্য মানুষের স্থানীয় ভাষা।
তারা ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্যে বাস করত।
ল্যাতিনের কথ্যরূপ, লিখিত রূপ থেকে ভিন্ন ছিল।
কথ্যরূপ ছিল উপভাষার মত যেটাকে বলা হত অশ্লীল ল্যাতিন।
রোমান সাম্রাজ্যে বিভিন্ন উপভাষা ছিল।
মধ্যযুগে, জাতীয় ভাষাসমূহ উপভাষা থেকে উদ্ভুত হত।
ল্যাতিন থেকে উদ্ভুত এসব ভাষাগুলো ছিল রোমান ভাষা।
এরকম কয়েকটি ভাষা হল ইতালীয়, স্প্যানীশ ও পর্তুগীজ।
ফরাসী ও রোমানীয়ান ভাষার মূলও ল্যাতিন।
প্রকৃতপক্ষে, ল্যাতিন কখনও হারিয়ে যায়নি।
এটা উনবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ভাষা ছিল।
এবং ল্যাতিন ছিল শিক্ষিত লোকের ভাষা।
বিজ্ঞানের বিভিন্ন শব্দে এখনও প্রচুর পরিমানে ল্যাতিনের ব্যবহাররয়েছে।
অনেক প্রযুক্তিগত শব্দের মূল ল্যাতিন।
এছাড়াও অনেক স্কুলে বিদেশী ভাষা হিসেবে এখনও ল্যাতিন শেখানো হয়।
এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়েও ছাত্রদের ল্যাতিন ভাষায় জ্ঞান আছে এমন প্রত্যাশা করা হয়।
যদিও এখন ল্যাতিন ভাষায় কথা বলা হয়না, এই ভাষা হারিয়ে যায়নি।
বরং, ল্যাতিনের ফিরে আসার সম্ভাবনাও সৃষ্টি হয়েছে।
অসংখ্য মানুষ যারা ল্যাতিন শিখতে চাই, তারা নতুন করে শেখা শুরু করেছে।
ল্যাতিনকে অনেক দেশে ভাষা ও সংস্কৃতির চাবিকাঠি বলে গন্য করা হয়।
সুতরাং, ল্যাতিন শেখার ব্যাপারে প্রস্তুত হন।
আওডাচেস্ র্ফোতুনা অদিউভা (ল্যাতিন), অর্থ ভাগ্য সাহসীদের পক্ষে।