하-- 지금--더 이--안 -워-.
하__ 지__ 더 이_ 안 피___
하-만 지-은 더 이- 안 피-요-
-------------------
하지만 지금은 더 이상 안 피워요. 0 d--b-e -iwoy-?d_____ p______d-m-a- p-w-y-?--------------dambae piwoyo?
মানুষের মধ্যে যোগাযোগের জন্য প্রত্যেকটি ভাষা ব্যবহৃত হয়।
কথা বলার সময় আমরা যা ভাবি এবং যা অনুভব করি তাই প্রকাশ করি।
এজন্য আমাদের কোন ভাষাগত নিয়মকানুন মেনে চলতে হয়না।
আমরা আমাদের নিজেদের মাতৃভাষা ব্যবহার করি।
কিন্তু লেখার ভাষা এমন নয়।
লেখার সময় আমরা ভাষার সব নিয়ম-কানুন অনুসরণ করি।
লেখা একটি ভাষাকে বাস্তবিক ভাষায় রূপ দেয়।
ভাষাকে দৃশ্যমান করে।
লেখার মাধ্যমে হাজার বছরের জ্ঞান প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে প্রবাহিত হয়।
একটি আধুনিক সভ্যতার ভিত্তি হল লেখনী।
প্রায় ৫,০০০ বছর আগে পৃথিবীর প্রথম লেখা আবিস্কৃত হয়।
এটা ছিল সুমিরীয়দের লেখন পদ্ধতি যার নাম কিউনিফর্ম।
কিউনিফর্ম লিপি মাটির পাত্রে খোদাই করে লেখা হত।
প্রায় ৩,০০০ বছর এই লেখা ব্যবহৃত হয়েছে।
প্রাচীন মিশরীয় লিপি হাইরোগ্লিফিকস্ এর থেকে বেশীদিন টিকে ছিল।
অসংখ্য বিজ্ঞানীরা এই লিপি নিয়ে গবেষণা করেছেন।
হাইরোগ্লিফিকস তুলনামূলকভাবে অনেক কঠিন লেখনি পদ্ধতি।
মজার ব্যাপার হল, খুব সাধারণ কারণে এই লিপি সৃষ্টি হয়েছিল।
সেই সময়ের মিশর ছিল অসংখ্য মানুষ বসবাসকারী এক বিশাল রাজ্য।
প্রতিদিন জীবন ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সুশৃঙ্খল করার দরকার ছিল।
খাজনা ও হিসাবরক্ষণ সুষ্ঠুভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হত।
এজন্য প্রাচীন মিশরীয়রা চিত্র-সম্বলিত অক্ষরের প্রবর্তন করেছিল।
বর্ণমালায় লেখার পদ্ধতি সুমিরীয়দের আবিস্কার।
প্রত্যেকটি লেখন পদ্ধতি সেই সময়ের মানুষদের জীবনযাত্রার প্রতিফলন ঘটিয়েছে।
তাই আমরা দেখি যে, প্রত্যেক জাতি তার জাতিগত বৈশিষ্ট্য তুলে ধরেছে লেখার মাধ্যমে।
এটা দুর্ভাগ্যের ব্যপার যে, দিন দিন হস্তাক্ষর হারিয়ে যাচ্ছে।
আধুনিক প্রযুক্তি হস্তাক্ষরকে বাহুলের পর্যায়ে নিয়ে গেছে।
তাই আসুন, আমরা শুধু মুখে বলি না, লিখিও।