У---м--- -----т----о-а.
У н_____ н___ т________
У н-м-р- н-м- т-л-ф-н-.
-----------------------
У нумары няма тэлефона. 0 D--h-n- ---t---.D___ n_ p_______D-s- n- p-a-s-e-----------------Dush ne pratsue.
У ----ры---м----ле---а-а.
У н_____ н___ т__________
У н-м-р- н-м- т-л-в-з-р-.
-------------------------
У нумары няма тэлевізара. 0 D--h-------t-ue.D___ n_ p_______D-s- n- p-a-s-e-----------------Dush ne pratsue.
অধিকাংশ মানুষ হয় আশাবাদী অথবা নৈরাশ্যবাদী।
এটা ভাষার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
বিজ্ঞানীরা বারবার বিভিন্ন ভাষার শব্দভান্ডার নিয়ে বিশ্লেষণ করেছেন।
স্তম্ভিত হয়ে যাওয়ার মত ফলাফল পাওয়া গেছে এইসব বিশ্লেষণে।
উদহারণস্বরূপ, ইংরেজী ভাষায় ইতিবাচক শব্দের চেয়ে নেতিবাচক শব্দ বেশী।
নেতিবাচক শব্দ প্রায় দ্বিগুন ইতিবাচক শব্দের চেয়ে।
পশ্চিমা সমাজে শব্দভান্ডার ভাষাভাষীদেরর উপর প্রভাব ফেলে।
তারা প্রায়ই এটা নিয়ে অভিযোগ করেন।
সমালোচনাও করেন।
ফলে, ভাষাকে মোটামুটিভাবে তারা নেতিবাচকভাবে ব্যবহার করে।
কিন্তু আরেকটি কারণে নেতিবাচক শব্দ আকর্ষণীয়।
ইতিবাচক শব্দের চেয়ে নেতিবাচক শব্দের তথ্য বেশী থাকে।
বিবর্তনবাদ এটার কারণ হতে পারে।
কেননা বিপদ বুঝতে পারা সবার জন্য সবসময় জরুরী ছিল।
বিপদে বা আঘাতের সম্মুখীন হলে মানুষ প্রতিক্রিয়া দেখাত।
এর পাশাপাশি তারা অন্যদেরকেও সাবধান করে দিতে চাইত।
তথ্য দ্রুত পাঠানো তখন জরুরী ছিল।
যত দ্রুত সম্ভব অল্প শব্দে তথ্য পাঠানো হত।
এটা ছাড়া নেতিবাচক শব্দের আর কোন সুবিধা ছিলনা।
সবার জন্য এটা অনুমান করা সহজ।
যারা নেতিবাচকভাবে কথা বলে তারা অবশ্যই অতটা জনপ্রিয় নয়।
নেতিবাচক ভাষা আমাদের আবেগের উপর প্রভাব ফেলে।
অন্যদিকে, ইতিবাচক ভাষার প্রভাব ও ইতিবাচকই হয়।
যারা আশাবাদী তারা সবসময় সফলতা অর্জন করে।
তাই আমাদের উচিৎ ভাষা ব্যবহারে আরও সতর্ক হওয়া।
কারণ, কোন্ শব্দ ব্যবহার করবো তা আমরাই ঠিক করি।
আমরা ভাষা দিয়েই আমাদের বাস্তবতা তৈরী করি।
সুতরাং ঃ ইতিবাচকভাবে কথা বলুন।