ইংরেজী সারা পৃথিবী ব্যাপী বিস্তৃত ভাষা।
কিন্তু মান্দারীন, চীনা ভাষা, এর স্থানীয় ভাষাভাষী সংখ্যা বেশী।
জাতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজীতে কথা বলে মাত্র ৩৫ কোটি লোক।
তারপরও অন্যান্য ভাষার উপর ইংরেজীর অনেক প্রভাব রয়েছে ।
বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় থেকে ইংরেজীর গুরুত্ব অনেক বেড়ে গেছে।
এই গুরুত্ব বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশী অবদান শক্তিশালী জাতি হিসেবে আমেরিকার উত্থান।
ইংরেজী হচ্ছে প্রথম ভাষা যা বিদেশী ভাষা হিসেবে বিভিন্ন দেশের স্কুলে শেখানো হত ।
আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজী ব্যবহারকরে।
অনেক দেশের দাপ্তরিক ভাষা এবং সাধারণ ভাষাও ইংরেজী ।
এটা সম্ভব যে অন্যান্য দেশ ও এই ভাষাকে সব কাজে ব্যবহার করা শুরু করবে ।
পশ্চিম জার্মান ভাষার অন্তর্গত ইংরেজী ভাষা ।
তাই জার্মান ভাষার সাথে ইংরেজীর মিল আছে।
কিন্তু গত ১,০০০ বছরে এই ভাষার অনেক পরিবর্তন হয়েছ্।ে
পূর্বে, ইংরেজী ছিল রূপান্তরিত ভাষা।
ব্যকরণগত অনেক দিক হারিয়ে গেছে।
তারপরও স্বতন্ত্র ভাষাগুলোর মধ্যে ইংরেজী অন্যতম।
এই ধরনের ভাষার চীনা ভাষার সাথে মিল আছে, জার্মাান ভাষার সাথে নয়।
ভবিষ্যতে ইংরেজী ভাষা আরও সহজ হবে।
অনিয়মিত ক্রিয়াগুলো সম্ভবত হারিয়ে যাবে।
ইন্দো-ইউরোপীয় পরিবারের অন্যান্য ভাষার চেয়ে ইংরেজী অনেক সহজ।
কিন্তু ইংরেজী ভাষায় বিশুদ্ধ বানান অনেক কঠিন।
এর কারণ হচ্ছে ইংরেজী ভাষায় বানান ও উচ্চারণ অনেকটাই ভিন্ন হয়।
ইংরেজী বানান বছরের পর বছর ধরে অপরিবর্তিত রয়েছে।
কিন্তু উচ্চারণের ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে।
ফলে ১৪০০ বছর আগেও যেভাবে কথা বলা হত এখনও ঠিক সেইভাবে লেখা হয়।
উচ্চারণের ক্ষেত্রেও অনেক অনিয়ম পাওয়া যায়।
ওইউজিএইচ্ এই শব্দের ৬টি বিভিন্ন উচ্চারণ আছে
নিজেই যাচাই করুন!- থ্রু, থট, থ্রো, রাফ, বাউ, কফ্।