Որտե-ղ է-ց--ու-:
Ո_____ է ց______
Ո-տ-՞- է ց-վ-ւ-:
----------------
Որտե՞ղ է ցավում: 0 I-ch’p-՞- e----r a---yI________ e D___ a____I-c-’-e-s e D-e- a-u-y----------------------Inch’pe՞s e Dzer anuny
Ես գ-խացա-ե----նե-:
Ե_ գ________ ո_____
Ե- գ-խ-ց-վ-ր ո-ն-մ-
-------------------
Ես գլխացավեր ունեմ: 0 Inch-p-՞s --Dz---anunyI________ e D___ a____I-c-’-e-s e D-e- a-u-y----------------------Inch’pe՞s e Dzer anuny
একটি শব্দের দৈর্ঘ্য তার তথ্যের উপর নির্ভর করে।
একটি আমেরিকার গবেষণা এটি দেখিয়েছে।
গবেষকরা দশটি ইউরোপীয় ভাষার কিছু শব্দ ব্যবহার করেছিলেন গবেষণার কাছে।
একটি কম্পিউটার দিয়ে এই গবেষণা পরিচালনা করা হয়।
একটি সফটওয়্যার দিয়ে এই শব্দগুলো পরীক্ষা-নিরিক্ষা করা হয়।
এই প্রক্রিয়ায়, একটি সূত্র ব্যবহার করা হয়েছিল তথ্য উপাদান পরিমাপের জন্য।
ফলাফল খুবই স্পষ্ট ছিল।
একটি শব্দ যতই ছোট এটি ততই কম তথ্য বহন করে।
কিন্তু আমরা প্রায়ই বড় শব্দের চেয়ে ছোট শব্দ ব্যবহার করি।
ভাষার দক্ষতা এর পিছনে কারণ হতে পারে।
কথা বলার সময় আমরা সবচেয়ে জরুরী বিষয়কে গুরুত্ব দেই।
তাই কম তথ্যসম্বলিত শব্দ বেশী বড় হবেনা।
এটা নিশ্চিৎ করে যে আমরা কম গুরুত্বপূর্ণ শব্দে বেশী সময় ব্যয় করিনা।
উপাদান ও দৈর্ঘ্যরে মধ্যে এই সম্পর্কের আরেকটি সুবিধা রয়েছে।
এটা নিশ্চিৎ করে যে, তথ্যসম্বলিত শব্দ সবসময় অপরিবর্তিত থাকে।
তাই, একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর আমরা একই পরিমান শব্দ বলি।
যেমন, আমরা অল্প কিছু বড় শব্দ ব্যবহার করতে পারি।
আবার আমরা অনেক ছোট শব্দও ব্যবহার করতে পারি।
আমরা কিভাবে বললাম সেটা যায় আসেনা ঃ তথ্যসম্বলিত শব্দ সবসময় অপরিবর্তিত থাকে।
তাই আমাদের কথা বলায় সবসময় একটা নিরবিচ্ছিন্ন ছন্দ থাকে।
এটা আমাদের কথা শুনতে শ্রোতাদের আগ্রহী করে।
যদি তথ্যের পরিমান বিভিন্ন হত, তাহলে এটি অনেক কঠিন হয়ে যেত।
আমাদের কথার সাথে শ্রোতারা খাপ খাওয়াতে পারতনা।
উপলব্ধিও কঠিন হয়ে যেত।
যে ব্যক্তি বেশী বোঝানোর সুযোগ চাই, তাকে অবশ্যই ছোট শব্দ ব্যবহার করতে হবে।
ছোট শব্দের বোধগম্যতা বড় শব্দের চেয়ে বেশী।
প্রবাদ আছেঃ কিপ ইট সিম্পল এন্ড শর্ট!
সংক্ষেপে : কিস!