아-- 차--더 좋아요?
아__ 차_ 더 좋___
아-면 차- 더 좋-요-
-------------
아니면 차가 더 좋아요? 0 d-mba-l-u- ---go-si------?d_________ p____ s________d-m-a-l-u- p-u-o s-p-e-y-?--------------------------dambaeleul piugo sip-eoyo?
ভাষা শেখা আমাদের মস্তিষ্কের কাছে কোন ব্যাপার না।
কারণ বিভিন্ন ভাষা শেখার জন্য মস্তিষ্কে বিভিন্ন সংরক্ষণ এলাকা আছে।
আমরা যে সব ভাষা শিখি তা একসঙ্গে সংরক্ষণ করা যায় না।
প্রাপ্তবয়স্কদের নিজস্ব সংরক্ষণ এলাকা আছে।
মানে হল, মস্তিষ্কের বিভিন্ন এলাকায় নতুন নিয়ম প্রক্রিয়াকরণ করা হয়।
তারা স্থানীয় ভাষার সঙ্গে সংরক্ষিত হয় না।
অন্য দিকে, যারা দ্বি-ভাষিক, তারা শুধুমাত্র মস্তিষ্কের একটি অঞ্চল ব্যবহার করে।
একাধিক গবেষণা করার পর এই সিদ্ধান্তে আসতে হয়েছে।
স্নায়ুবিজ্ঞানীর বিভিন্ন মানুষ দিয়ে গবেষণা করেছেন।
এইসব মানুষরা দুই ভাষার অনর্গল কথা বলত।
এইসব মানুষদেরে মধ্যে এক দল উভয় ভাষার সাথে বেড়ে উঠেছে।
অন্য দলটি পরবর্তী জীবনে দ্বিতীয় ভাষা শেখে।
ভাষাগত গবেষণার সময় গবেষকরা মস্তিষ্কের সক্রিয়তা পরিমাপ করতে পারেন।
এই পদ্ধতিতে তারা দেখেন গবেষণার সময় মস্তিষ্কের কোন এলাকা কাজ করে।
তারা দেখেছিলেন যে, যারা দেরীতে শিখে তাদের কথা বলার দুইটি কেন্দ্র থাকে।
গবেষকরা মনে করেন এটা সত্যিই এমনিই।
যারা মস্তিষ্কে আঘাত পান, তারা বিভিন্ন সমস্যায় ভোগেন।
তাই মস্তিষ্কে আঘাত পেলে কথা বলায়ও সমস্যা হয়।
তারা কোন শব্দ উচ্চারণ করতে ও বুঝতে পারে না।
কিন্তু দ্বি-ভাষীরাও মাঝে মাঝে এরকম অনাকাঙ্খিত সমস্যায় ভোগেন।
এই ভাষাগত সমস্যা সবসময় দুই ভাষার উপরই প্রভাব ফেলেনা।
মস্তিষ্কের এক অংশ আঘাতপ্রাপ্ত হলেও, অন্য অংশ কাজ করতে পারে।
তখন সেই ব্যক্তি এক ভাষায় ভাল ভাবে কথা বলতে পারে অন্যটির চেয়ে।
দুইটি ভিন্ন ভাষা ভিন্নভাবে পুনরায় শেখা হয়।
এর মানে, উভয় ভাষায় একই স্থানে সংরক্ষিত থাকেনা।
তাই দুইটি ভিন্ন ভাষা দুইটি কেন্দ্র তৈরী করে।
তারপরও এটা অজানা যে আমাদের মস্তিষ্ক কিভাবে অসংখ্য ভাষা সংরক্ষণ করে।
কিন্তু নতুন ফলাফল নতুন কৌশল শেখায়।