Ми----ам----м-х ић- у--к---.
М_ м_____ о____ и__ у ш_____
М- м-р-м- о-м-х и-и у ш-о-у-
----------------------------
Ми морамо одмах ићи у школу. 0 Ti moraš-rano -s-a-i.T_ m____ r___ u______T- m-r-š r-n- u-t-t-.---------------------Ti moraš rano ustati.
প্রায় 6,000 বিভিন্ন ভাষা পৃথিবী ব্যাপী আছে।
এই জন্যই আমরা অনুবাদক ও দো-ভাষীদের প্রয়োজন বোধ করি।
অনেক বছর আগে, সবাই তখন একই ভাষায় কথা বলত।
মানুষ যখন স্থান পরিবর্তন করতে শুরু করে তখনই ভাষা পরিবর্তন হয়ে যায়।
মানুষ তাদের আফ্রিকার আবাস ছেড়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।
এই স্থানিক দুরত্ব ভাষাগত বিচ্ছিন্নতায় রূপ নেয়।
কারণ প্রত্যেক মানুষ তার নিজস্ব যোগাযোগের ধরণ তৈরী করে নেয়।
একটি সাধারণ ভাষা থেকে অনেক ভাষার উদ্ভব হয়।
তবে এক স্থানে মানুষ বেশীদিন থাকেনি।
ফলে, ভাষাগুলো একে অন্যের থেকে পৃথক হয়ে যায়।
তাই একটি সর্বজনীন ভাষামূল গড়ে ওঠেনি।
স্বতন্ত্রভাবে কোন মানুষ বাস করতে পারেনা।
অন্য মানুষদের সাথে যোগাযোগ রাখতে হয়।
এভাবে মূল ভাষাটি পরিবর্তণ হয়।
তারা বিদেশী ভাষা থেকে উপাদান গ্রহণ করে বা তারা একে অন্যের সাথে মিশে যায়।
এই কারণে, ভাষার অগ্রগতি বন্ধ হয় না।
অতএব, দেশান্তরে গমন এবং নতুন মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ ভাষার সংখ্যাবৃদ্ধির কারণ ব্যাখ্যা করে।
আরেকটি প্রশ্ন হল, ভাষা এত বিভিন্ন কেন।
প্রতিটি বিবর্তন নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করে।
তাই ভাষা যে অবস্থায় আছে, তার কারণ নিশ্চয় আছে।
এই কারণে, বিজ্ঞানীরা বছরের পর এগুলোর জন্য আগ্রহী হয়েছেন।
তারা ভাষার বিকাশ ভিন্নভাবে কেন তা জানতে চান।
সেটা গবেষণা করার জন্য, ভাষার ইতিহাস অনুসন্ধান করতে হবে।
তারপর কি কি পরিবর্তন হয়েছে, কখন হয়েছে তা তারা চিহ্নিত করতে পারেন।
ভাষার উন্নয়ন কিসে প্রভাবিত হয় কি এটা এখনও অজানা।
জৈবিক কারণের চেয়ে সাংস্কৃতিক কারণ বেশী গুরুত্বপূর্ণ।
তাই বলতে হয়, বিভিন্ন মানুষের ভাষার ইতিহাস বিভিন্ন আকৃতির।
একথা ঠিক যে, আমরা যা জানি ভাষা তার চেয়ে আরো বেশী আমাদের বলে ...